ইন্টারনেটে ক্রমশ জায়গা ফুরিয়ে যাচ্ছে। ট্যাবলেট, মোবাইল থেকে নতুন নতুন ব্যবহারকারী বেড়ে যাওয়ায় একসঙ্গে এত ওয়েব ট্রাফিক আর নিতে পারছে না ইন্টারনেট।টেলিগ্রাফ অনলাইনের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ওয়েব ট্রাফিকের সঙ্গে তাল সামলাতে না পেরে শীর্ষ ওয়েবসাইটগুলো এখন হঠাত্ করেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ইন্টারনেট বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, ইন্টারনেট অবকাঠামো যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আপগ্রেড করা না হলে মাঝেমধ্যে বড় ধরনের কারিগরি সমস্যা দেখা দিতে পারে। হঠাত্ করেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে বড় ওয়েবসাইট।
গত মঙ্গলবার হঠাত্ করে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি শীর্ষ ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ইবের মতো সাইটও ছিল।
এ সমস্যা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, ইন্টারনেটের মূল ‘নাটবল্টু’ এখন সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে। ইন্টারনেটের এই নাট-বোল্টকে বলা হয় বর্ডার গেটওয়ে প্রটোকল (বিজিপি)। এটি মূলত একটি রুটম্যাপ। ইন্টারনেট কোম্পানি ও বড় বড় নেটওয়ার্ক এই রুটম্যাপ ব্যবহার করে। এর মধ্যে থাকে ইন্টারনেটের হাজারো জটিল পথ, যা পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে।
ব্যবহারকারী যখন কোনো ওয়েবসাইটে যান, তখন বিভিন্ন রাউটার ঘুরে ওই ওয়েবসাইট দেখতে পান। এই রাউটারগুলো মূলত ওই পথগুলো ঘুরিয়ে আনে। গবেষকেরা বলছেন, ইন্টারনেটের এই অবকাঠামো এখন সেকেলে হয়ে গেছে। পুরোনো রাউটারগুলো নতুন নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। নতুন নতুন স্মার্টফোন, ট্যাবলেট থেকে অনলাইনে বেশি সময় কাটাচ্ছে মানুষ। ওয়েবে ট্রাফিক বেড়ে যাওয়ায় কিছু রাউটারের মেমোরি ও প্রসেসিং দক্ষতা কমে গেছে।
অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের গবেষক ড. জোস রাইট বলেন, রাউটারের এই পদ্ধতি অনেকটাই মানুষের মস্তিষ্কের মতো কাজ করে বলে দীর্ঘ গাড়ি ভ্রমণের সময় মস্তিষ্ক পেছনে ফেলে আসা অনেক অলিগলি, রাস্তা ভুলে যায়। ওয়েব রাউটারগুলোর এখন সেই দশা। তাঁর মতে, ওয়েব ট্রাফিক বেড়ে যাওয়ায় রাউটারগুলোকে আরও মেমোরি ও প্রসেসিং ক্ষমতা দিয়ে আপগ্রেড করতে হবে।
ইন্টারনেট ট্রাফিক মনিটরিং প্রতিষ্ঠান গোস্কোয়ারডের প্রধান নির্বাহী জেমস গিল বলেন, ‘নতুন নতুন যন্ত্র আসছে কিন্তু সেই তুলনায় ইন্টারনেট অবকাঠামোর ধারণক্ষমতা কমছে। এখন আমাদের ঘন ঘন ইন্টারনেটের কারিগরি সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।’
ওয়েব ট্রাফিকের সঙ্গে তাল সামলাতে না পেরে শীর্ষ ওয়েবসাইটগুলো এখন হঠাত্ করেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ইন্টারনেট বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, ইন্টারনেট অবকাঠামো যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আপগ্রেড করা না হলে মাঝেমধ্যে বড় ধরনের কারিগরি সমস্যা দেখা দিতে পারে। হঠাত্ করেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে বড় ওয়েবসাইট।
গত মঙ্গলবার হঠাত্ করে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি শীর্ষ ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ইবের মতো সাইটও ছিল।
এ সমস্যা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, ইন্টারনেটের মূল ‘নাটবল্টু’ এখন সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে। ইন্টারনেটের এই নাট-বোল্টকে বলা হয় বর্ডার গেটওয়ে প্রটোকল (বিজিপি)। এটি মূলত একটি রুটম্যাপ। ইন্টারনেট কোম্পানি ও বড় বড় নেটওয়ার্ক এই রুটম্যাপ ব্যবহার করে। এর মধ্যে থাকে ইন্টারনেটের হাজারো জটিল পথ, যা পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে।
ব্যবহারকারী যখন কোনো ওয়েবসাইটে যান, তখন বিভিন্ন রাউটার ঘুরে ওই ওয়েবসাইট দেখতে পান। এই রাউটারগুলো মূলত ওই পথগুলো ঘুরিয়ে আনে। গবেষকেরা বলছেন, ইন্টারনেটের এই অবকাঠামো এখন সেকেলে হয়ে গেছে। পুরোনো রাউটারগুলো নতুন নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। নতুন নতুন স্মার্টফোন, ট্যাবলেট থেকে অনলাইনে বেশি সময় কাটাচ্ছে মানুষ। ওয়েবে ট্রাফিক বেড়ে যাওয়ায় কিছু রাউটারের মেমোরি ও প্রসেসিং দক্ষতা কমে গেছে।
অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের গবেষক ড. জোস রাইট বলেন, রাউটারের এই পদ্ধতি অনেকটাই মানুষের মস্তিষ্কের মতো কাজ করে বলে দীর্ঘ গাড়ি ভ্রমণের সময় মস্তিষ্ক পেছনে ফেলে আসা অনেক অলিগলি, রাস্তা ভুলে যায়। ওয়েব রাউটারগুলোর এখন সেই দশা। তাঁর মতে, ওয়েব ট্রাফিক বেড়ে যাওয়ায় রাউটারগুলোকে আরও মেমোরি ও প্রসেসিং ক্ষমতা দিয়ে আপগ্রেড করতে হবে।
ইন্টারনেট ট্রাফিক মনিটরিং প্রতিষ্ঠান গোস্কোয়ারডের প্রধান নির্বাহী জেমস গিল বলেন, ‘নতুন নতুন যন্ত্র আসছে কিন্তু সেই তুলনায় ইন্টারনেট অবকাঠামোর ধারণক্ষমতা কমছে। এখন আমাদের ঘন ঘন ইন্টারনেটের কারিগরি সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।’
0 comments :